কাঁঠালের পুষ্টিগুণ এত বেশি যে বলে শেষ করা যাবে না। এতে রয়েছে প্রচুর পরিমাণ শর্করা এবং ভিটামিন ‘এ’, ‘বি’ ও ‘সি’ রয়েছে। কাঁঠাল খেলে থাকে না অপুষ্টির সমস্যা। দূর হয় রাতকানা সমস্যা। এছাড়া বাড়ে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা। পাকা-কাঁচা কাঁঠাল, শিকড় কিংবা কাঁঠালের বীজ, সর্বাবস্থাতেই কাঁঠাল খাওয়া ভালো।
কাঁঠাল খেলে মোটা হবারও কোনো ভয় নেই। কারণ এখানে ফ্যাটের পরিমাণ থাকে খুবই কম।
কাঁঠালে থাকে প্রচুর পরিমাণ পটাশিয়াম। যা উচ্চ রক্তচাপ কমাতে সাহায্য করে। প্রতি ১০০ গ্রাম কাঁঠালে থাকে ৩০৩ মিলিগ্রাম পটাশিয়াম।
বিভিন্ন খনিজ উপাদান যেমন, ম্যাঙ্গানিজ- রক্তে শর্করা নিয়ন্ত্রণ করে। ম্যাগনেশিয়াম ও ক্যালশিয়াম- হাড় মজবুত করে।
কমে হৃদরোগের সমস্যাও। কারণ এতে আছে ভিটামিন বি৬।
কাঁঠালে ফাইটোনিউট্রিয়েন্টস নামে একটি উপাদান রয়েছে, যা আলসার, ক্যানসার, উচ্চ রক্তচাপ এবং বার্ধক্য প্রতিরোধে সক্ষম।
রয়েছে প্রচুর পরিমাণে অ্যান্টি অক্সিডেন্ট। যা আমাদের শরীরকে ফ্রি র্যাডিকেলস থেকে রক্ষা করে। যা সর্দি-কাশির সমস্যায় পড়তে দেয় না।
কাঁঠাল গাছের শিকড় হাপানি উপশম করে। শিকড় সেদ্ধ করে খেলে হাঁপানি নিয়ন্ত্রণে থাকে। এছাড়া দূর করে জ্বর ডায়েরিয়ার মতো অসুখ। সারে চামড়ার সমস্যাও।